বিদ্রোহী প্রার্থীরা বোকার স্বর্গে বাস করছেন: হানিফ
নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করে কেউ জয়লাভ করতে পারবেন না বলে দলের বিদ্রোহী
প্রার্থীদের হুঁশিয়ার করে দিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব
উল আলম হানিফ। তিনি বলেন, ‘‘যারা জেতার কথা ভাবছে, তারা বোকার স্বর্গে বাস
করছে।’’
শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলীয় বক্তব্য তুলে ধরেন হানিফ।
বিদ্রোহী প্রার্থী কেউ জিতলে তাদের দলের ফিরিয়ে আনা হবে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, ‘‘যাদের বহিষ্কার করা হয়েছে, তাদের দলে ফিরিয়ে আনার কোনো সুযোগ নেই। আমি বলে যাচ্ছি, তোমরা লিখে রাখতে পার; নৌকার বিরুদ্ধে কেউ ইলেকশন করে জয়লাভ করতে পারবে না। শেখ হাসিনার চেয়ে এত জনপ্রিয় কেউ হয়নি যে, তার মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে জয়লাভ করবে। যারা এটা ভাবে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে। আমি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, সুযোগ থাকলে নির্বাচন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার বা বিরত থেকে বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করতে পারে।’’
জেলা-উপজেলা ও পৌরসভায় কেউ বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার তথ্য-প্রমাণের রিপোর্ট পেলে তাদের বিরুদ্ধেও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে হানিফ বলেন, ‘‘গতকাল আমরা লক্ষ করলাম বিএনপি-জামায়াতের ২০-দলীয় জোট নির্বাচনী যে টিম করেছে তারা রংপুর, দিনাজপুর ও পঞ্চগড়ে গিয়েছিল। সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে আপত্তিকর ও অশালীন বক্তব্য রেখেছেন, যেটা নির্বাচনী আচরণবিধির পরিপন্থী। আমরা নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করব, এভাবে যাতে কেউ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করতে না পারে, এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’’
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ করে হানিফ বলেন, ‘‘আমরা এই নির্বাচনটা অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে দেখতে চাই। আপনারা বারবার মিথ্যাচার করে, উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করে নির্বাচনের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করবেন না। দেশের মানুষ আপনাদের বহু সন্ত্রাসী ও উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড দেখেছে। জনগণ এখন শান্তি চায়। আপনারা সেই শান্তি বিঘ্নিত করবেন না, এটা জনগণ চায় না। আমরা আশা করব, বিএনপি নেতৃবৃন্দ নির্বাচনী প্রচারণার বক্তব্য দেয়ার সময় তাদের শালীনতা বজায় রাখবেন এবং উসকানিমূলক বক্তব্য থেকে বিরত থাকবেন।’’
চট্টগ্রামে নৌবাহিনীর ঘাঁটির মসজিদে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় কারা জড়িত বলে আওয়ামী লীগ মনে করে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘‘আজকে বিদেশি হত্যা ও তাজিয়া মিছিলে হামলা; এই সকল হামলার পেছনে একটাই অশুভ শক্তি চক্রান্ত করে যাচ্ছে, তারা হলো বিএনপি এবং জামায়াত।’’
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন ও খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সদস্য এনামুল হক শামীম ও এস এম কামাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলীয় বক্তব্য তুলে ধরেন হানিফ।
বিদ্রোহী প্রার্থী কেউ জিতলে তাদের দলের ফিরিয়ে আনা হবে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, ‘‘যাদের বহিষ্কার করা হয়েছে, তাদের দলে ফিরিয়ে আনার কোনো সুযোগ নেই। আমি বলে যাচ্ছি, তোমরা লিখে রাখতে পার; নৌকার বিরুদ্ধে কেউ ইলেকশন করে জয়লাভ করতে পারবে না। শেখ হাসিনার চেয়ে এত জনপ্রিয় কেউ হয়নি যে, তার মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে জয়লাভ করবে। যারা এটা ভাবে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে। আমি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, সুযোগ থাকলে নির্বাচন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার বা বিরত থেকে বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করতে পারে।’’
জেলা-উপজেলা ও পৌরসভায় কেউ বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার তথ্য-প্রমাণের রিপোর্ট পেলে তাদের বিরুদ্ধেও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে হানিফ বলেন, ‘‘গতকাল আমরা লক্ষ করলাম বিএনপি-জামায়াতের ২০-দলীয় জোট নির্বাচনী যে টিম করেছে তারা রংপুর, দিনাজপুর ও পঞ্চগড়ে গিয়েছিল। সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে আপত্তিকর ও অশালীন বক্তব্য রেখেছেন, যেটা নির্বাচনী আচরণবিধির পরিপন্থী। আমরা নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করব, এভাবে যাতে কেউ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করতে না পারে, এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’’
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ করে হানিফ বলেন, ‘‘আমরা এই নির্বাচনটা অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে দেখতে চাই। আপনারা বারবার মিথ্যাচার করে, উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করে নির্বাচনের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করবেন না। দেশের মানুষ আপনাদের বহু সন্ত্রাসী ও উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড দেখেছে। জনগণ এখন শান্তি চায়। আপনারা সেই শান্তি বিঘ্নিত করবেন না, এটা জনগণ চায় না। আমরা আশা করব, বিএনপি নেতৃবৃন্দ নির্বাচনী প্রচারণার বক্তব্য দেয়ার সময় তাদের শালীনতা বজায় রাখবেন এবং উসকানিমূলক বক্তব্য থেকে বিরত থাকবেন।’’
চট্টগ্রামে নৌবাহিনীর ঘাঁটির মসজিদে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় কারা জড়িত বলে আওয়ামী লীগ মনে করে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘‘আজকে বিদেশি হত্যা ও তাজিয়া মিছিলে হামলা; এই সকল হামলার পেছনে একটাই অশুভ শক্তি চক্রান্ত করে যাচ্ছে, তারা হলো বিএনপি এবং জামায়াত।’’
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন ও খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সদস্য এনামুল হক শামীম ও এস এম কামাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।